কে বাচে কে বাচায় গল্পের সমস্ত MCQ, SAQ ও বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর।

 ১। মৃত্যুঞ্জয় অফিস যাওয়ার পথে প্রথম মৃত্যু দেখল, কারণ—

(ক) লোকটা বাসে চাপা পড়েছিল |


(খ) হাঁটতে হাঁটতে লোকটার স্ট্রোক হয়েছিল|

 
(গ) লোকটার দিনের পর দিন অনাহারে কাটছিল |

 
(ঘ) লোকটা মারামারিতে গুরুতর জখম হয়েছিল |


উত্তরঃ (গ) লোকটার দিনের পর দিন অনাহারে কাটছিল |

 
। মৃত্যুঞ্জয় এতদিন শুধু কী শুনে আর কী পড়ে এসেছিল ?


(ক) ফুটপাথে ক্ষুধার্ত মানুষের ভিড়ের কথা ভর।

 
(খ) ফুটপাথে অনাহারে মানুষের মৃত্যুর কথা|

 
(গ) ফুটপাথে সমাজবিরোধীদের উৎপাতের কথা। 


(ঘ) ফুটপাথে বাসিন্দাদের দুঃখকষ্টের কথা। 


উত্তরঃ (খ) ফুটপাথে অনাহারে মানুষের মৃত্যুর কথা। 


৩। ফুটপাথে মৃত্যুঞ্জয়ের বেশি হাঁটার প্রয়োজন হয় না, কারণ -


(ক) বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু-পা হেঁটেই ট্রামে ওঠে, ট্রাম থেকে নেমেই অফিসের দরজা।


(খ) নিজের প্রাইভেট কারে অফিস যাওয়া-আসা করে। 


(গ) বাড়ি থেকে অফিস যাওয়া-আসার পথে ফুটপাথ না থাকা।

 
(ঘ) ফুটপাথে হাঁটার অভ্যাস না থাকা। 


উত্তরঃ (ক) বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু-পা হেঁটেই ই ট্রামে ওঠে, ট্রাম থেকে নেমেই অফিসের দরজা।

 
৪। সেখানে লোকে মরতেও যায় না, কারণ-


(ক) মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের নিরিবিলি অঞ্চলে।


(খ) মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির কাছে ফুটপাথ বেশি নেই ।

 
(গ) খাবার না পাওয়ায় ভুখা মানুষের ভিড় নেই |

 
(ঘ) মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের নিরালা অঞ্চলে ও সেখানে ফুটপাথ বেশি নেই|

 
উত্তরঃ (ঘ) মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের নিরালা অঞ্চলে ও সেখানে ফুটপাথ বেশি নেই |


৫। মৃত্যুঞ্জয়কে বাজার ও কেনাকাটা করতে হয় না, কারণ

 
(ক) বাড়ির বাজার সরকার বাজার করার কাজটা সামাল দেয়|

 
(খ) বাড়ির চাকর ও মৃত্যুঞ্জয়ের ছোটো ভাই বাজার ও কেনাকাটা করে |


(গ) বাড়ির গিন্নি ওই দায়িত্ব পালন করে |

 
(ঘ) জিনিসপত্রের জোগানদাররা সবকিছু জোগান দেয় |

 উত্তরঃ (খ) বাড়ির চাকর ও মৃত্যুঞ্জয়ের ছোটো ভাই বাজার ও কেনাকাটা করে |

৬। সে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছে | কারণ -


(ক) হাঁটাহাঁটির অতিরিক্ত পরিশ্রমে ।

 
(খ) কাজের অত্যন্ত চাপে | 

(গ) মনের চাপা অশান্তির ফলে।


(ঘ ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে মনে আঘাত পাওয়ার ফলে |

 
উত্তরঃ (ঘ) ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে মনে আঘাত পাওয়ার ফলে -


৭| মৃত্যুঞ্জয়ের রকম দেখে নিখিল কী অনুমান করল ?


(ক) মৃত্যুঞ্জয় প্রচণ্ড অশান্তির মধ্যে রয়েছে।


(খ) বড়ো একটা সমস্যার সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়ের সংঘর্ষ হয়েছে। 

(গ) মৃত্যুঞ্জয়ের মধ্যে ঝড় উত্তাল হয়ে বইছে।

 
(ঘ) মৃত্যুঞ্জয় পাগলের মতো উন্মত্ত হয়ে উঠেছে।

 
উত্তরঃ (খ) বড়ো একটা সমস্যার সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়ের সংঘর্ষ হয়েছে।

 
৮.আরও কয়েকটা প্রশ্ন করে নিখিলের কী মনে হল ?

 (ক) মৃত্যুঞ্জয়ের ভিতরটা সে যেন পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে।


(খ) মৃত্যুঞ্জয় উত্তর দেওয়ার অবস্থায় নেই |

 
(গ) মৃত্যুঞ্জয় মনের দিক থেকে ভেঙে পড়েছে।


(ঘ) মৃত্যুঞ্জয় মানুষটা আগের মতো নেই |

 
উত্তরঃ (ক) মৃত্যুঞ্জয়ের ভিতরটা সে যেন পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে।


৯. একস্থানে তীক্ষ্ণধার হা-হুতাশভরা মন্তব্য করা হয়েছে। কারণ—


(ক) যা আশা করা গিয়েছিল তা পাওয়া যায়নি |

 
(খ) অনাহারে মানুষ মরছে প্রতি মুহূর্তে ।

 (গ) ঠিকমতো সঙ্গতির ব্যবস্থা না থাকায় গোটা কুড়ি শৰ স্বর্গে পাঠানো হয়নি|


(ঘ) পরাধীন ভারতে শাসকের বৈমাতৃসুলভ আচরণ |

 উত্তরঃ (গ) ঠিকমতো সঙ্গতির ব্যবস্থা না থাকায় গোটা কুড়ি শব স্বর্গে পাঠানো হয়নি |


১০। মৃত্যুঞ্জয় একতাড়া নোট নিখিলের সামনে রাখল | কারণ-


(ক) টাকাটা কোনো রিলিফ ফান্ডে দিয়ে আসতে হবে |

 (খ) হরিসেবার জন্য টাকাটা বৈয়বদের হাতে দিতে হবে।

 (গ) কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টাকাটা দান হিসেবে দেওয়া হবে।

 
(ঘ) কোনো উৎসব-অনুষ্ঠানে টাকাটা পুণ্য অর্জনের উদ্দেশ্যে দেওয়া হবে।

 
উত্তরঃ (ক) টাকাটা কোনো রিলিফ ফান্ডে দিয়ে আসতে হবে |


১১। মৃত্যুঞ্জয় ও তার স্ত্রী একবেলা খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে, কারণ—


(ক) তারা শরীর ও ভুড়ি কমাতে চায় |

 
(খ) তারা খাবার বাঁচাতে চায় |


(গ) তারা একবেলার খাবার বিলিয়ে দেয়। 


(ঘ) তারা ডায়াবেটিস সামাল দিতে খাওয়া কমাতে চায়। 


উত্তরঃ (গ) তারা একবেলার খাবার বিলিয়ে দেয়। 

১২.মৃত্যুঞ্জয়ের মুখখানা জ্বর হলে যেমন হয় তেমনই থমথম করছে, কারণ-


(ক) মৃত্যুঞ্জয় ভিতরে খুবই কষ্ট পাচ্ছে।


(খ) মৃত্যুঞ্জয় ভিতরে পুড়ছে।

 
(গ) মৃত্যুঞ্জয় ভিতরে যন্ত্রণায় কুঁকড়ে মরছে।


(ঘ) মৃত্যুঞ্জয়ের ভিতরে আছে অনুতাপ ও অনুশোচনা |


উত্তরঃ (খ) মৃত্যুঞ্জয় ভিতরে পুড়ছে।


১৩। “নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে, কারণই


(ক) এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না |


(খ) এভাবে সমাজসেবা হয় না।


(গ) এভাবে নিজেকে মেরে পরোপকার করা হয় না |


(ঘ) এভাবে দেশের কাজ হয় না।

 
উত্তরঃ (ক) এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না |

 
১৪। নেশায় আচ্ছন্ন অর্ধচেতন মানুষের প্যানপ্যানানির মতো ঝিমানো সুরে ভুখা মানুষগুলি কী বলে ?


(ক) খেতে পাই নে বাপ, খেতে দাও |

 
(খ) আমরা গায়ের লোক, আমাদের খেতে দাও |


(গ) আমাদের ভাত না দাও, ফ্যান দাও |

 
(ঘ) তারা বলে সেই এক ভাগ্যের কথা, দুঃখের কাহিনি |


উত্তরঃ (ঘ) তারা বলে সেই এক ভাগ্যের কথা, দুঃখের কাহিনি |

১৫.কারও মুখে নালিশ নেই, কারণ—


(ক) কারর ওপর বিদ্বেষ নেই।

 
(খ) কারও মনে প্রতিবাদ নেই |


(গ) কারওর বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই |

 
(ঘ) কারওর ওপর প্রতিহিংসা নেই |

 
উত্তরঃ (খ) কারও মনে প্রতিবাদ নেই |


১৬. ছেলেমেয়েগুলি চেঁচিয়ে কাঁদে, কারণ


(ক) বাবাকে দেখতে না পেয়ে |

 
(খ) বাবা বাড়ি আসছে না দেখে।


(গ) অনাদরে অবহেলায় ক্ষুধার জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে।

 
(ঘ) তাদের ক্ষুধার কথা কেউ কানে নিচ্ছে না দেখে।


 উত্তরঃ (গ) অনাদরে অবহেলায় ক্ষুধার জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে |

 
১৭.দারুণ একটা হতাশা মৃত্যুঞ্জয়ের মনে জেগেছে, কারণ-


(ক) তার ধারণা জন্মেছে, যথাসর্বস্ব দিয়েও ভালো কিছু করা যাবে না |


(খ) তার বিশ্বাস মানুষের জন্য বড়ো কিছু করা অসম্ভব |


(গ) সে মনে করে, যা কিছু করার ইচ্ছে আছে তা সফল হবে না |


(ঘ) তার ধারণা দিনরাত খেটেও সব পণ্ডশ্রম হবে।

 
উত্তরঃ (ক) তার ধারণা জন্মেছে, যথাসর্বস্ব দিয়েও ভালো কিছু করা যাবে না ।

কে বাচে কে বাচায় গল্পের সমস্ত MCQ, SAQ ও বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর।


কে বাচে কে বাচায় গল্পের সমস্ত SAQ প্রশ্ন ও উত্তর। 


প্রশ্ন ১। মৃত্যুঞ্জয় সেদিন অফিস আসার পথে কী দেখল?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় সেদিন অফিস আসার পথে প্রথম মৃত্যু দেখল অনাহারে মৃত্যু |

 
প্রশ্ন ২। মৃত্যুঞ্জয় এতদিন কী শুনে বা পড়ে এসেছে?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় একদিন শুনে বা পড়ে এসেছে ফুটপাথের মানুষের মৃত্যুর কথা।


প্রশ্ন ৩| লোকে কোথায় মরতেও যায় না বেশি?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের এমন এক নিরিবিলি অঞ্চলে, যে পাড়ায় ফুটপাথ বেশি না থাকায় দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষ মরতেও সেখানে যায় না |


প্রশ্ন ৪। মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা কয়েক মিনিটে অসুস্থ হয়ে পড়ল কেন?


উত্তরঃ ফুটপাথে অনাহারে মানুষকে প্রথম মরতে দেখে মৃত্যুঞ্জয় মনে এমনই আঘাত পায় যে, মনে বেদনাবোধ ও শরীরে কষ্টবোধ হতে থাকায় সে অসুস্থ হয়ে পড়ে।


প্রশ্ন ৫| মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'কে বাঁচায় কে বাঁচে' গল্পে কোন্ ঘটনা নিখিলের কাছে সাধারণ সহজবোধ্য ঘটনা বলে মনে হয়?


উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' গল্পে ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যু নিখিলের কাছে সাধারণ সহজবোধ্য বলে মনে হয় |


প্রশ্ন ৬। ফুটপাথে মানুষ মরার কথা কে, কোথায় শুনেছে?


উত্তরঃ ফুটপাথে মানুষ মরার কথা মৃত্যুঞ্জয় কাগজে পড়ে বা লোকমুখে শুনেছে।

 
প্রশ্ন ৭। মৃত্যুঞ্জয় অফিসে নিজের কুঠরিতে ঢুকেই চেয়ারে ধপ করে বসে পড়ল কেন? 

উত্তরঃ ধপ করে বসে পড়ার কারণ হল, সে মানসিক বেদনায় ও শারীরিক কষ্টবোধে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছে।


প্রশ্ন ৮। গ্লাসে জলপান করে খালি গ্লাসটা নামিয়ে রেখে সে কী করল?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় খালি গ্লাসটা নামিয়ে রেখে শূন্যদৃষ্টিতে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে রইল । 


প্রশ্ন ৯। মৃত্যুঞ্জয়ের সহকর্মী নিখিলের কেমন চেহারা ও কী প্রকৃতির মানুষ?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের সহকর্মী নিখিল চেহারা ও প্রকৃতির দিক থেকে রোগা, তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং আলসে প্রকৃতির মানুষ|

প্রশ্ন ১০। নিখিল অবসর জীবনটা কীভাবে কাটাতে চায়?


উত্তরঃ নিখিল অবসর জীবনটা বই পড়ে আর একটা চিন্তাজগৎ গড়ে তুলে কাটিয়ে দিতে চায় |


প্রশ্ন ১১। নিখিলের মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করা ও ভালোবাসা কেমন?

 উত্তরঃ নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে অন্য সকলের মতো বেশ পছন্দ করে এবং হয়তো অল্প একটু অবজ্ঞার সঙ্গে ভালোও বাসে |


প্রশ্ন ১২। মৃত্যুঞ্জয়কে নিখিলের ভালোবাসার কারণ কী?

 
উত্তরঃ নিখিলের ভালোবাসার কারণ, মৃত্যুঞ্জয় নিরীহ শান্ত দরদি ভালো মানুষ, সৎ ও সরল, তা ছাড়া মানবসভ্যতার সবচেয়ে পুরোনো ও সবচেয়ে পচা আদর্শবাদের কল্পনাতাপস |


প্রশ্ন ১৩। মৃত্যুঞ্জয় কী বলে আনমনে আর্তনাদ করে উঠল?


উত্তরঃ ‘মরে গেল! না খেয়ে মরে গেল | আনমনে বলে মৃত্যুঞ্জয় আর্তনাদ করে উঠল।


প্রশ্ন ১৪। “ধিক। শত ধিক আমাকে|” – মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে ধিক্কার জানাল কেন?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে ধিক্কার জানাল, কারণ লোকের অভাবে দুর্ভিক্ষে যথেষ্ট রিলিফ-ওয়ার্ক হচ্ছে না, অথচ সময় কাটাবে কীভাবে ভেবে পাচ্ছে না মৃত্যুঞ্জয়—এই মানসিকতার জন্য |


১৫.প্রশ্ন একটা কাজ করে দিতে হবে ভাই'-কাজটা কী?


উত্তরঃ কাজটা হল মৃত্যুঞ্জয়ের দেওয়া টাকা নিখিল কোনো রিলিফ ফান্ডে দিয়ে আসবে |


প্রশ্ন ১৬। মৃত্যুঞ্জয় ও টুনুর মা একবেলা খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে কেন?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় আর টুনুর মা একবেলা খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে, কারণ তাদের সেই বেলার ভাত দুর্ভিক্ষপীড়িত ক্ষুধার্ত মানুষদের বিলিয়ে দেয়।


প্রশ্ন ১৭। মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলেমেয়েগুলি চেঁচিয়ে কাঁদে কেন?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলেমেয়েগুলি অনাদরে, অবহেলায় ও ক্ষুধার জ্বালায় চেঁচিয়ে কাঁদে |কেন?


প্রশ্ন ১৮। মৃত্যুঞ্জয়ের মনে হতাশা জেগেছে কেন?

 
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের মনে হতাশা জেগেছে, কারণ তার ধারণা হয়েছে সর্বস্ব দান করেও কিছু ভালো করতে পারবে না |


প্রশ্ন ১৯। মৃত্যুঞ্জয় নিজের আগেকার যুক্তিতর্কগুলি কী করে?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় নিজের আগেকার যুক্তিতর্কগুলি খণ্ড খণ্ড করে |


প্রশ্ন ২০। মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের কথা শোনে কিন্তু তার চোখ দেখে কী টের পাওয়া যায়?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের চোখ দেখে টের পাওয়া যায় যে, সে আর কথার মানে বুঝতে পারে না |


প্রশ্ন ২১। মৃত্যুঞ্জয়ের গা থেকে কী অদৃশ্য হয়ে যায়?

 
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের গা থেকে ধূলিমলিন সিল্কের জামা অদৃশ্য হয়ে যায়।


প্রশ্ন ২২। মৃত্যুঞ্জয় ফুটপাথে থাকে আর মারামারি করে কী খায়?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় ফুটপাথে থাকে আর মারামারি করে লঙ্গরখানার খিচুড়ি খায়।

 
প্রশ্ন ২৩ | "তখন সে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছে।" - সে কাবু হয়ে পড়েছিল কেন?


উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় ফুটপাথে মানুষকে প্রথম অনাহারে মরতে দেখে শরীরে কষ্ট ও মনে বেদনাবোধ নিয়ে অফিসে নিজের চেয়ারে বসে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়ে ।

 
প্রশ্ন ২৪। অন্য সকলের মতো মৃত্যুঞ্জয়কে সেও খুব পছন্দ করে|”—কী কারণে 'সে' মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করে?


উত্তরঃ নিখিলের মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করার কারণ, মৃত্যুঞ্জয় শান্ত, নিরীহ, দরদি, ভালো মানুষ ; তা ছাড়া মানবসভ্যতার সবচেয়ে পুরোনো ও পচা আদর্শবাদের কল্পনাতাপস |


প্রশ্ন ২৫। নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের তুলনায় কত টাকা মাইনে বেশি পায় এবং কেন?


উত্তরঃ নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের সমান বেতন পায় | একটা বাড়তি দায়িত্বের জন্য সে পঞ্চাশ টাকা বেশি মাইনে পায় |



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
×